নোয়াখালীতে উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে এক এসএসসি পরীক্ষার্থীকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঐ শিক্ষার্থী বর্তমানে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঘটনাটি ঘটে সদর উপজেলার নেয়াজপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে। মাসুম নেয়াজপুর ইউনিয়নের ধন্যপুর গ্রামের আবুধাবী প্রবাসী মেস্তাক আহম্মেদের ছেলে।
আহত শিক্ষার্থী মাসুম জানায়, গত শনিবার সকালে বিদ্যালয়ে এক শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট শেষ করে এক সহপাঠির বাড়িতে ব্যবহারিক খাতা আনতে যায়। সেখান থেকে কোচিয়ের উদ্দেশ্যে বিদ্যালয়ে ফেরার সময় পথিমধ্যে প্রধান শিক্ষক সাহাব উদ্দিনের সাথে তার দেখা হয়। তিনি মাসুমকে চড়, কিলঘুসি মারতে মারতে টেনে হেঁচড়ে বিদ্যালয়ের ভেতরে নিয়ে আসেন।
এরপর দপ্তরি মাসুকের চাচা সাইফুল ইসলামকে দিয়ে বেত এনে মারতে শুরু করেন। বেত ভেঙ্গে গেলে কাঠের রোল দিয়ে বেধড়ক পিটাতে থাকেন। এসময় দপ্তরি সাইফুল প্রধান শিক্ষককে আর না মারার জন্য অনুরোধ জানালে তিনি সাইফুলকেও চড় ধাপ্পড় ও গালিগালাজ করেন। এরপর আবার কিলঘুসি ও লাথি মারার এক পর্যায়ে মাসুম সংজ্ঞাহীন হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।
মাসুমের মা উম্মে কুলসুম বলেন, প্রধান শিক্ষক সাহাব উদ্দিন সম্পুর্ণ অন্যাভাবে আমার ছেলেকে মারধর করেছেন। একই সময় তিনি বিদ্যালয়ের দপ্তরির কাজে নিয়োজিত মাসুমের চাচা সাইফুল ইসলামকেও মারচধর করেছেনন। তিনি অভিযোগ করেন-ইতোপূর্বে আরো অনেক ছাত্র ঐ শিক্ষকের মার খেয়ে বিদ্যালয় ছাড়তে বাধ্য হয়েছে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে প্রধান শিক্ষক সাহাব উদ্দিন তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কোচিং চলাকালীন স্থানীয় কাশেম বাজারে মাসুমকে হাটাহাটি করতে দেখে ডেকে এনে আমি সামান্য চর থাপ্পর মেরেছি মাত্র, এরবেশি কিছু নয়। তবে আমি আওয়ামীলীগ করি বলে প্রতিপক্ষের লোকজন আমাকে ফাঁসানোর জন্য মাসুমের পরিবারকে তাদের ইন্ধন দিচ্ছে।
মতামত
হা বী ব ই ম ন
থমকে গেলো সজীব!
‘কেমন আছেন দাদা?
আমি ভালে। তুমি কেমন আছো?
এইরকম অনেক কথা বলা হতো। প্রথম দিকে ওর সাথে কাজের কথা কম হতো। পরিচয়ের সূত্রটা ততোটা গাঢ় ছিল না। হাই-হ্যালোর মধ্যেমফ সীমাবদ্ধ ছিলাম। ধীরে ধীরে ওর সাথে আমার বেশ ঘনিষ্ট হতে থাকলো। সবসময় ও আমাকে শ্রদ্ধা করতো। এ শ্রদ্ধা আমার জীবনের মূল্যবান সম্পদ। ধীরে ধীরে তার সাথে কাজের কথাও হতো। সেসবের মধ্যে ছিল তার স্বপ্নের কথা। তার তারুণ্যেও কথা। তার ইচ্ছার কথা। সবকিছু পাল্টেয়ে দেয়ার রূপকল্প ওর মধ্যে দেখতাম। ঝুঁকির নেয়ার অদম্য সাহস ওর মধ্যে আমি দেখেছি।
থমকে গেলো সজীব!
‘কেমন আছেন দাদা?
আমি ভালে। তুমি কেমন আছো?
এইরকম অনেক কথা বলা হতো। প্রথম দিকে ওর সাথে কাজের কথা কম হতো। পরিচয়ের সূত্রটা ততোটা গাঢ় ছিল না। হাই-হ্যালোর মধ্যেমফ সীমাবদ্ধ ছিলাম। ধীরে ধীরে ওর সাথে আমার বেশ ঘনিষ্ট হতে থাকলো। সবসময় ও আমাকে শ্রদ্ধা করতো। এ শ্রদ্ধা আমার জীবনের মূল্যবান সম্পদ। ধীরে ধীরে তার সাথে কাজের কথাও হতো। সেসবের মধ্যে ছিল তার স্বপ্নের কথা। তার তারুণ্যেও কথা। তার ইচ্ছার কথা। সবকিছু পাল্টেয়ে দেয়ার রূপকল্প ওর মধ্যে দেখতাম। ঝুঁকির নেয়ার অদম্য সাহস ওর মধ্যে আমি দেখেছি।

মতামত
নোয়াখালী বিভাগ চাই
আবদুল্লাহ আল মামুনবাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ১৮২১ সালে সৃষ্ট অতি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী জেলার নাম‘নোয়াখালী’। এ জেলায় জন্মেছেন বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে শাহাদতবরণকারী সেনানী বীরশ্রেষ্ঠ রহুল আমিনসহ অনেক ব্যক্তিত্ব, যাঁরা নিজ কর্মে কীর্তিমান।
বৃহত্তর জেলা সিলেট ও বরিশাল এবং রংপুর বিভাগ হলেও প্রাচীন এই জেলাটিএখনও বিভাগ হয়নি। বৃহত্তর নোয়াখালীর প্রায় এক কোটি মানুষের প্রাণের দাবি হচ্ছে নোয়াখালী জেলাকে বিভাগ ঘোষণা করা হোক।
[বিস্তারিত]
