রাজনৈতিক দুই মেরুর দুই জাতীয় নেতা তাদের নির্বাচনী এলাকায় ঈদুল আযহা উপলক্ষে গণসংযোগকালে দুইজন দুইজনের মুখোমুখি হয়ে একে অপরজনের সাথে করমর্দন ও কোলাকুলি করেন।
ঈদের পরদিন বৃহস্পতিবার বিকেলে ওবায়দুল কাদের বসুরহাট বাজারের ব্যবসায়ীদের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে চরপার্বতী ইউনিয়নের কদমতলা যাওয়ার সময় এবং ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তার নিজ বাসভবন থেকে বসুরহাট বাজারে আশার পথে বসুরহাট পৌরসভা ৫নং ওয়ার্ড বটতলায় দুই নেতার গাড়ীর বহর মুখোমুখি হয়। এ সময় দু’নেতা গাড়ী থামিয়ে গাড়ী থেকে নেবে প্রথমে একে অপরের সাথে করমর্দন পরে কোলাকুলি করে কুশল বিনিময় করেন।
১০ মিনিট দু’নেতা দাড়িয়ে এলাকার সার্বিক বিষয় নিয়ে আলাপ চারিতা করেন। এ দৃশ্য উভয় দলের নেতাকর্মীরা উপভোগ করেন। দু’নেতা দলীয় নেতাকর্মীদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন, এভাবেই রাজনৈতিক পরিবেশ ও সম্প্রীতি সকলের বজায় রাখা উচিত।
মতামত
হা বী ব ই ম ন
রোহিঙ্গাদের হাতে নষ্ট হবে নোয়াখালী!
ছোট্ট একখান শহর। এক রাস্তার শহর। শুনশান-শান্ত একটি শহর। সেই শহরের ছোট্ট একটি ছেলে আমি। যদি এ জীবনে ভালো কিছু অর্জন করতে পারি, এ শহরের মানুষগুলোর কাছে থেকে এ শিখেছি। আজ প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে, বাস্তবতা-অবাস্তবতায় এ শহর থেকে অনেক দূরে এসেছি। কল্পনায়-আবেগে এখনো মন পড়ে থাকে এ শহরের দিকে। ছটফট করি কখন বাড়ি যাবো, কখন এ প্রিয় শহরে দাপিয়ে বেড়াবো, প্রিয় মুখগুলো শ্রীদর্শন হবে, অপেক্ষায় থাকি।
[বিস্তারিত]

মতামত
নোয়াখালী বিভাগ চাই
আবদুল্লাহ আল মামুনবাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ১৮২১ সালে সৃষ্ট অতি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী জেলার নাম‘নোয়াখালী’। এ জেলায় জন্মেছেন বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে শাহাদতবরণকারী সেনানী বীরশ্রেষ্ঠ রহুল আমিনসহ অনেক ব্যক্তিত্ব, যাঁরা নিজ কর্মে কীর্তিমান।
বৃহত্তর জেলা সিলেট ও বরিশাল এবং রংপুর বিভাগ হলেও প্রাচীন এই জেলাটিএখনও বিভাগ হয়নি। বৃহত্তর নোয়াখালীর প্রায় এক কোটি মানুষের প্রাণের দাবি হচ্ছে নোয়াখালী জেলাকে বিভাগ ঘোষণা করা হোক।
[বিস্তারিত]
