নোয়াখালীর প্রবীন জাসদ নেতা আবদুল আলী হুক্কা মিয়া শুক্রবার ভোররাতে সদর উপজেলার নেয়াজপুর ইউনিয়নের ধন্যপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরন করেন (ইন্নালিল্লাহি....রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। তিনি স্ত্রী, ৩ ছেলে, ৩ মেয়েসহ অসংখ্য স্বজন সহযোদ্ধা রেখে যান। বাদ যোহর নেয়াজপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মরহুমের লাশ দাফন করা হয়।
জাসদ নেতা আবদুল আলীর মৃত্যুতে সাবেক মন্ত্রী ও জেএসডি সভাপতি আ.স.ম. আবদুর রব, জাসদের কেন্দ্রীয় সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি, সাধারন সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, স্থায়ী কমিটির সদস্য শিরিন আক্তার, জেলা জাসদের সভাপতি মিয়া মো: শাহজাহান, জেলা আইনজীবী সমিতির প্রাক্তন সভাপতি এডভোকেট মমিন উল্লা, নরত্তমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান কাজী নিজাম উদ্দিন ফারুক, নেয়াজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান আজিজুল্লা মিয়, জেলা জাসদের সাবেক সভাপতি সলিম উল্লা, সাধারন সম্পাদক এডভোকেট আজিজুল হক বকষি, জেলা জেএসডি সভাপতি আবুল খায়ের, সাধারন সম্পাদক এডভোকেট কাউসার নিয়াজি, সদর উপজেলা জাসদের সভাপতি খায়রুল বাশার কেবি, সাধারন সম্পাদক লকিয়ত উল্লা মন্নান শোক প্রকাশ করেন।
মতামত
হা বী ব ই ম ন
রোহিঙ্গাদের হাতে নষ্ট হবে নোয়াখালী!
ছোট্ট একখান শহর। এক রাস্তার শহর। শুনশান-শান্ত একটি শহর। সেই শহরের ছোট্ট একটি ছেলে আমি। যদি এ জীবনে ভালো কিছু অর্জন করতে পারি, এ শহরের মানুষগুলোর কাছে থেকে এ শিখেছি। আজ প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে, বাস্তবতা-অবাস্তবতায় এ শহর থেকে অনেক দূরে এসেছি। কল্পনায়-আবেগে এখনো মন পড়ে থাকে এ শহরের দিকে। ছটফট করি কখন বাড়ি যাবো, কখন এ প্রিয় শহরে দাপিয়ে বেড়াবো, প্রিয় মুখগুলো শ্রীদর্শন হবে, অপেক্ষায় থাকি।
[বিস্তারিত]

মতামত
নোয়াখালী বিভাগ চাই
আবদুল্লাহ আল মামুনবাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ১৮২১ সালে সৃষ্ট অতি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী জেলার নাম‘নোয়াখালী’। এ জেলায় জন্মেছেন বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে শাহাদতবরণকারী সেনানী বীরশ্রেষ্ঠ রহুল আমিনসহ অনেক ব্যক্তিত্ব, যাঁরা নিজ কর্মে কীর্তিমান।
বৃহত্তর জেলা সিলেট ও বরিশাল এবং রংপুর বিভাগ হলেও প্রাচীন এই জেলাটিএখনও বিভাগ হয়নি। বৃহত্তর নোয়াখালীর প্রায় এক কোটি মানুষের প্রাণের দাবি হচ্ছে নোয়াখালী জেলাকে বিভাগ ঘোষণা করা হোক।
[বিস্তারিত]

- ফেসবুক মন্তব্য